বাংলা পপগানের পথিকৃৎ আজম খান। বাংলাদেশের পপসংগীতের ‘গুরু’ বলা হয় তাঁকে। জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের জন্য মৃত্যুর ১৩ বছর পর স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছেন আজম খান। এমন খবরে খুশি তাঁর পরিবারের সদস্যরা। তবে বেঁচে থাকতে এই সম্মান পেলে পরিবারের আনন্দটা দ্বিগুণ হতো বলে জানান আজম খানের মেয়
বাংলা পপ সংগীতের কিংবদন্তি আজম খান। তাঁর হাত ধরে বাংলাদেশে শুরু হয়েছিল পপ সংগীতের নতুন এক ধারা। সংগীত অঙ্গনে মানুষেরা গুরু বলে সম্বোধন করেন তাঁকে। সত্তর ও আশির দশকে আজম খানের গান ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। তাঁর গাওয়া ‘বাংলাদেশ’, ‘রেললাইনের ওই বস্তিতে’, ‘ওরে সালেকা, ওরে মালেকা’, ‘আলাল ও দুলাল’, ‘অনামিকা’,
পপসম্রাট, সংগীতশিল্পী এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন আজম খান। তাঁর প্রকৃত নাম ছিল মাহবুবুল হক খান। তিনি ষাটের দশকে ক্রান্তি শিল্পীগোষ্ঠীতে যোগ দেন। ’৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থানের সময় পল্টন ময়দান থেকে সারা দেশে গণসংগীত পরিবেশন করেছেন এই সংগঠনের ব্যানারে। ফকির আলমগীর ও আজম খান—দুই বন্ধু মিলে লাল টুপি মাথায় দিয়ে ম
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধ নিয়ে গত কয়েক মাস ধরে তোলপাড় পুরো বিশ্ব। ক্রিকেটার, ফুটবলাররা সহ ভক্ত-সমর্থকেরা নানাভাবে প্রতিবাদ করে যাচ্ছেন। প্রতিবাদ জানাতে অনেকেই ফিলিস্তিনের পতাকা ব্যবহার করছেন মাঠে। আজম খানও হয়তো তেমনভাবেই প্রতিবাদ করতে চেয়েছেন। সেকারণে তাঁকে গুনতে হয়েছে জরিমানা।
আজ বাংলাদেশের ‘পপগুরু’খ্যাত আজম খানকে হারানোর এক যুগ। বাংলার পপ সংগীতের কিংবদন্তি বলা হয় আজম খানকে। মাত্র ২১ বছর বয়সে ঢাকা উত্তরের সেকশন কমান্ডার হিসেবে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন বিখ্যাত এই পপ তারকা
অতিরিক্ত ওজনের কারণে প্রায় সময়ই বিদ্রুপের শিকার হন আজম খান। তবে তিনি এসব সমালোচনাকে পাত্তা না দিয়ে ধারাবাহিকভাবে পারফর্ম করে চলেছেন। পাকিস্তানি এই ব্যাটারের কাছে ওজনের চেয়ে পারফরম্যান্সই গুরুত্বপূর্ণ।
খেলোয়াড়দের নিয়ে ‘বডিশেমিং’ নতুন কোনো ঘটনা হয়। সামাজিকমাধ্যমে খেলোয়াড়দের স্বাস্থ্য নিয়ে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা হয় প্রায়ই। রাকিম কর্ণওয়াল সেই ভুক্তভোগীদের একজন। যার অতিরিক্ত ওজন নিয়ে সমালোচনা খুবই সাধারণ ব্যাপার হয়ে গেছে। তবে ক্যারিবীয় এই ব্যাটার জানিয়েছেন, স্বাস্থ্য পরিবর্তনের ব্যাপারটি তাঁর হাতে নেই।
আজম খানের নাম শুনি ১৯৯২ সালের দিকে, ঢাকার ব্যান্ড ফিডব্যাকের কাছে। ততদিনে আজম খান নামটি বাংলা রকের অগ্রপথিক হিসেবে তার তুমুল জনপ্রিয়তার বিশ বছর পার করে ফেলেছে। সম্ভবত সঠিক তথ্যের অভাবে পশ্চিম বাংলার সংগীতপ্রেমিরা এ ক্রেডিটটা দিয়েছে ‘মহীনের ঘোড়াগুলি’কে, যাদের শুরুটা হয়েছিল আজম খানের অনেক পরে।
পুরো নাম মোহাম্মদ মাহবুবুল হক খান। সঙ্গীত অঙ্গনে তিনি আজম খান নামেই পরিচিত। ব্যান্ড জগতের মানুষরা বাংলার পপ সঙ্গীতের কিংবদন্তিকে গুরু বলেই সম্বোধন করে থাকেন। এই শিল্পীর জন্মদিন আজ সোমবার ২৮ ফেব্রুয়ারি। বেঁচে থাকলে আজ তাঁর ৭২ তম জন্মদিন হত।
বাংলা গানের এক বিস্ময়কর প্রতিভা আজম খান। বলা চলে, তিনি নিজেই একটা গান। নিজেই একটা ইতিহাস। পপ গানের এই জাদুকরের প্রস্থানের এক দশক পূর্ণ হলো। বাংলা গানে এখনো আজম খান সমান প্রাসঙ্গিক। তাঁকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করলেন ফেরদৌস ওয়াহিদ।